বৃহস্পতিবার, ০৫ Jun ২০২৫, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
করোনার মধ্যেই চীনে নতুন ভাইরাসের সন্ধান

করোনার মধ্যেই চীনে নতুন ভাইরাসের সন্ধান

নভেল করোনাভাইরাসের আতঙ্কে এখনো বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। প্রতিদিনই সংক্রমণের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। এরই মধ্যে চীনের বিজ্ঞানীরা নতুন একটি ভাইরাসের খোঁজ পেয়েছেন। যার দ্বারা ফ্লু জাতীয় রোগ হয় এবং যা মহামারি আকার ধারণ করার সক্ষমতা রাখে।

গবেষকদের বরাত দিয়ে বিবিস বাংলা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এটা শুয়োর থেকে এসেছে এবং এটার মানবদেহে সংক্রমণ করার সক্ষমতা আছে।

গবেষকরা বলছেন, এটাও করোনাভাইরাসের মতো নিজেদের পরিবর্তন করতে পারে এবং মানবদেহে সংক্রমণ হতে পারে। এটা বৈশ্বিক মহামারিও ঘটাতে পারে।

যদিও এটা তাৎক্ষণিক কোনো সমস্যা নয়। তবু একটা কড়া নজরদারিতে রাখা হচ্ছে যাতে মানুষের মধ্যে না ছড়ায়। বিশেষজ্ঞরা যেসব ভাইরাসকে আশঙ্কাজনক মনে করছেন তার মধ্যে একটি ফ্লু জাতীয় রোগ ঘটাতে পারে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যেই এটার খোঁজ পেয়েছেন চীনের বিজ্ঞানীরা।

২০০৯ সালে সোয়াইন ফ্লু ছড়িয়ে পড়েছিল বিশ্বে। মেক্সিকো থেকে শুরু হয় এটি, তবে এর ভয়াবহতা অনুমানের চেয়ে কম ছিল। এর একটা বড় কারণ এটি এমন একটি ভাইরাস যা আগেও মানুষের দেহে এসেছিল এবং মানুষের দেহে একটা ইম্যুনিটি তৈরি হয়ে গেছে। তবে সেই ভাইরাস দমনে একটি ফ্লু ভ্যাকসিনও ব্যবহার করা হচ্ছে।

২০০৯ সালের এই ফ্লু ভাইরাসের সঙ্গে চীনের নতুন ভাইরাসের সাদৃশ্য আছে, তবে কিছু পরিবর্তনও আছে। যদিও এটি এখনো বড় কোনো ঝুঁকি হিসেবে আবির্ভাব হয়নি, তবু এটা নিয়ে কাজ করা প্রফেসর কিন-চৌ চ্যাং এবং তার সতীর্থরা বলছেন, একটা নজর রাখা জরুরি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com